আল মদিনা ফার্মাসিউটিক্যাল্‌স লিমিটেড এর সাথে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানির চুক্তি সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে এসএমই মার্কেটে তালিকাভুক্ত ফার্মাসিউটিক্যালস ও কেমিক্যালস খাতের কোম্পানি আল-মদিনা ফার্মাসিউটিক্যাল্‌স লিমিটেডের সাথে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের নিউজ সেকশনে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে কোম্পানিটি। এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (EDCL) বাংলাদেশের একটি ১০০% রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি। EDCL এর প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী টোল উৎপাদনের জন্য এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (EDCL)-এর সাথে চুক্তি […]

Read more

শেয়ার বাজারে তথ্যের বিকল্প নেই

শেয়ার বাজারে তথ্যের বিকল্প নেই

পুঁজিবাজার যাকে আমরা শেয়ার বাজার নামেই চিনি, এই পুঁজিবাজার হল বাজার বা পুঁজিবাদী অর্থনীতির আসল ভিত্তি। এ বাজার বাদ দিয়ে একটা বাজার অর্থনীতির অস্তিত্ব কল্পনাও করা যায় না। আমাদের অর্থনীতিকে পুঁজিবাজারমুখী করতে অনেক সময় লস করে ফেলেছি। পুঁজির জন্য ব্যাংকগুলোর ওপর অতি নির্ভরতা আমাদেরকে বিপদের অবস্থানে নিয়ে যাচ্ছে। ইদানিং কালে পাকিস্থানের পুঁজিবাজারের সাথে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের তুলনা করা হচ্ছে। এর কারন […]

Read more

SME Market এ বিনিয়োগকারীরা কেমন আছেন? – কে এম চিশতি

সম্মানিত বিনিয়োগকারীরা, আপনারা অবগত আছেন যে ৩০শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সালে SME Market এর যাত্রা শুরু হয়। শেয়ার বাজারে Small Capital Platform যা SME Market নামে পরিচিত হলেও এটি যেন সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করার মার্কেটে রুপ নিয়েছে। SME এর যাত্রা শুরু হওয়ার পর থেকেই অল্প সময়ের ব্যবধানে বার বার নিয়ম ও সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করার ফলে বিনিয়োগকারীরা আজকে ধোঁয়াশার মধ্যে আছে। একই সাথে […]

Read more

SME ভাবনা – কে এম চিশতি

List of SME Share

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে যাত্রা শুরু হয় SME মার্কেটের। OTC থেকে আসা কিছু কোম্পানি দিয়ে শুরু হলেও বর্তমানে ১৫টি কোম্পানি তালিকাভুক্ত আছে। যার মধ্যে ২টি ছাড়া বাকীগুলো নিয়মিত লেনদেন হচ্ছে। এই ১৫টি কোম্পানিগুলোর মধ্যে, ৫টি কোম্পানি এসেছে OTC মার্কেট থেকে বাকিগুলো আইপিও এর মাধ্যমে। SME Market শুরুর পর থেকেই নানা রকম আইন কানুন পরিবর্তন করা হয়। […]

Read more

শেয়ার বাজারে সফল হওয়ার কিছু দিকনির্দেশনা

শেয়ার বাজারে সফল হওয়ার কিছু দিকনির্দেশনা

Stock Market Strategies for Beginners | শেয়ার বাজারে সফল হওয়ার কিছু দিকনির্দেশনা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ একটি দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা। এটি কোন T20 ক্রিকেট ম্যাচ না যে, আসলাম দেখলাম আর ছক্কা মরলাম। যারা এখানে বিনিয়োগ করে তারা একটা পর্যায়ে সবাই কম বেশি লাভ করতে পারে। তবে এই লাভ ঠিকিয়ে রাখা, কিংবা লাভ চলমান রাখা চারটি খানি কথা না। ১ লাখ টাকা […]

Read more

ক্রয়মূল্য থেকে কত টাকা কমলে প্রাইস এডজাস্ট করা উচিৎ

ক্রয়মূল্য থেকে কত টাকা কমলে প্রাইস এডজাস্ট করা উচিৎ

শেয়ার কেনার পর দাম কমলে আরো শেয়ার কিনে গড় মূল্য কমিয়ে আনা একটি কমন পদ্ধতি। আমাদের দেশে শতকরা ১০০ জনের মধ্যে ৯০ জনই এই সিস্টেম ফলো করে। শুধু আমাদের দেশ না সারা বিশ্বে শেয়ার বাজারে একই অবস্থা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কখন শেয়ারের দাম কমলে এভারেজ করা উচিৎ? এর শতভাগ সঠিক কোনো উত্তর হয় না। বিনিয়োগকারী ভেদে এক একজন এক একরকম […]

Read more

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ ভয় কাটিয়ে ওঠার কিছু উপায়

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ ভয়

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ ভয়!  যেই টাকা আপনার ঘুম কেড়ে নিবে, যেই টাকার চিন্তা করে মাথার চুল টেনে ছিড়ে ফেলবেন, যেই টাকা অশান্তি এনে দেয় সেই টাকা থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো। আপনি যদি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে চান এবং বিনিয়োগ করার পর যদি এমন ভাবেন যে টাকা চলে যাবে, তাহলে আপনাকে এই ভয় কাটাতেই হবে, নয়তবা আপনি ভালো করতে পারবেন […]

Read more

প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ারবাজার পর্ব ৪

প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার পর্ব ৪

প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার পর্ব ৪ প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার সিরিজের আজকের পর্বে আমরা জানব, প্রবাসে থাকা কালীন সময়ে কিভাবে বিও একাউন্টে টাকা জমা দিবেন এবং টাকা তুলবেন। বিও একাউন্টে টাকা লেনদেন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়, তবে মোটেই জটিল কিছু না। যখন আপনার বিও একাউন্ট রেডি, টাকা জমা দিয়ে শেয়ার কেনা/বেচা করতে পারবেন। আপনি নানা উপায়ে টাকা […]

Read more

প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার পর্ব ৩

প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার পর্ব ৩

প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার পর্ব ৩ প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার সিরিজে গত পর্বে আমরা বিও একাউন্ট নিয়ে কথা বলেছিলাম। আজকের এই পর্বে আমরা বিও একাউন্ট খোলার নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৬১টি ব্যাংক রয়েছে, এর মধ্যে একদম সেরা কোন ব্যাংক তা খুঁজে বের সত্যি একটা চ্যালেঞ্জের বিষয়। ঠিক তেমনি বর্তমানে বাংলাদেশে ৩৫০টির অধিক ব্রোকার হাউস […]

Read more

প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার পর্ব ২

প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার পর্ব ২ প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার সিরিজের ২য় পর্বে আমরা আলোচনা করব বিও একাউন্ট সম্পর্কে। এটা আমরা প্রায় সবাই জানি, বিও একাউন্ট হচ্ছে এমন একটা একাউন্ট যার মাধ্যমে শেয়ার কেনা বেচা করা হয়। ব্যাংক একাউন্ট যেমন টাকা লেনদেন করে, বিও একাউন্ট শেয়ার লেনদেন করে। বিও একাউন্ট এর পূর্ণ নাম হচ্ছে- Beneficiary Owners একাউন্ট। সাধারনত দুই ধরনের বিও একাউন্ট হয়ে থাকে। একটি সাধারন বিও একাউন্ট অন্যটি, NRB বিও একাউন্ট বা (নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশী) একাউন্ট। আগে চলুন সাধারন বিও একাউন্ট কি তা জানি। আমরা যারা বাংলাদেশে বসবাস করি, যাদের বয়স ১৮+, তারা এই একাউন্ট খুলতে পারবে। এই সাধারন একাউন্ট আবার ৩ ধরনের হয়। যেমন একক একাউন্ট, যৌথ একাউন্ট এবং কোম্পানি নামে বিও একাউন্ট। আর NRB একাউন্ট বাংলাদেশী প্রবাসীদের এবং বিদেশী নাগরিকদের জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়াও আরেকটি একাউন্ট রয়েছে যা লিংক বিও একাউন্ট নামে পরিচিত। কেউ যদি তার ব্রকার হাউস পরিবর্তন করতে চায় তবে এই লিংক বিও একাউন্ট খুলে শেয়ার বিক্রি না করে ট্রান্সফার করতে পারবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি একজন প্রবাসী হিসাবে কোন একাউন্ট খুলবেন? এর উত্তর, আপনি সাধারন বিও একাউন্ট কিংবা NRB BO account এই দুইটার মধ্যে যে কোনো একটা একাউন্ট খুলতে পারবেন। আপনি বিদেশ থাকেন তাই NRB BO account খুলতেই হবে এমন কোনো ধরাবাঁধা আইন নেই। আসুন এবার জানি বিও একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে। #১। আপনার ও নমীনীর পাসপোর্ট সাইজ ছবি। #২। আপনার ও নমীনীর NID অথবা Passport এর কপি। #৩। আপনার একটি ব্যাংক একাউন্ট আছে তা প্রমান স্বরূপ, চেকের খালী পাতার কপি অথবা ব্যাংক এসটেন্টমেন্ট অথবা ব্যাংক সার্টিফিকেট। #৪। আপনার ও নমীনির উভয়ের সাক্ষর। #৫। আপনার মোবাইল নাম্বার ও Email address. এছাড়া আপনি যাকে নমিনি দিবেন তিনি যদি নাবালক হয়ে থাকে তাহলে তার অভিভাবক হিসাবে আরেকজন প্রাপ্তবয়স্কের তথ্য দিতে হবে। এই হচ্ছে সাধারন বিও একাউন্ট খোলার তথ্য সমূহ। এবার আসি NRB BO account খুলতে কি কি লাগে। সাধারন বিও একাউন্ট খুলতে যা লাগবে তা তো লাগবেই এর সাথে আপনি বিদেশে যেখানে কাজ করছেন তার প্রমান স্বরূপ work permit কিংবা Pay slip, কিংবা trade license এর কপি লাগবে। এছাড়া একজন Power of Attorney দিতে হবে, অর্থাৎ আপনার বিও একাউন্ট আপনার অবর্তমানে শেয়ার কেনা/বেচা করতে পারবে। এখন একটা প্রশ্ন আসতেই পারে, এই দুই রকম একাউন্টের মধ্যে কোনটা আমার জন্য ভালো হবে? এর উত্তম হচ্ছে, work permit কিংবা Pay slip, কিংবা trade license যদি দিতে পারেন তাহলে NRB account খোলা যেতে পারে, তবে এই একাউন্ট এর সাথে সাধারন একাউন্টের মধ্যে বিশেষ কোনো পার্থক্য নেই। শধু আইপিও জন্য একটা কোঠা থাকে। যেমন সাধারন একটা বিও একাউন্টে যদি ২০টি আইপিও শেয়ার পাওয়া যায় তবে NRB BO account ২৫/২৬টি পাওয়া যাবে। যখন আইপিও জন্য লটারি সিন্টেম বাদ হয়ে যায় তখন থেকে এই NRB bo account এর চাহিদাও কমতে থাকে। তাই আপনার সুবিধা মত একটা বিও একাউন্ট খুলে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে একটা ইনকামের পথ বানাতে পারেন। শেষ কথা, শেয়ার বাজারে লাভ ও লস উভয়ই হতে পারে, তা জেনে বুঝে বিনিয়োগ করবেন।

প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার পর্ব ২ প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশের শেয়ার বাজার সিরিজের ২য় পর্বে আমরা আলোচনা করব বিও একাউন্ট সম্পর্কে। আপনি যদি প্রথম পর্ব মিস করে ফেলেন তবে তা আগে পড়ে নিন। শেয়ার বাজার প্রবাসীদের জন্য পর্ব ১  এটা আমরা প্রায় সবাই জানি, বিও একাউন্ট হচ্ছে এমন একটা একাউন্ট যার মাধ্যমে শেয়ার কেনা বেচা করা হয়। ব্যাংক একাউন্ট যেমন […]

Read more
1 2 3 9