কম্পিউটার ও কম্পিউটার সামগ্রী বিক্রি ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

কম্পিউটার সামগ্রী বিক্রি ব্যবসা

কম্পিউটার ও কম্পিউটার সামগ্রী বিক্রি ব্যবসা

কম্পিউটার ও কম্পিউটার সামগ্রী বিক্রি ব্যবসা

কম্পিউটার একটি গননা কারী যন্ত্র, যা ছাড়া বর্তমান বিশ্ব অচল। এই যন্ত্রটি মাধ্যমে আমরা বিশ্বকে আমাদের হাতের নাগালে পেয়ে যাচ্ছি। পৃথিবীতে এমন কোন অফিন নেই যেখানে কম্পিউটার নেই। অনেকে ব্যক্তিগত কাজের জন্যও কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন। এর চাহিদা দিনদিন বেড়েই চলেছে। অনেক তরুণ উদ্যোক্তা এই ব্যবসাটি শুরু করতে আগ্রহী।

 

অবস্থান: আপনার নিকটস্থ বাজার বা মার্কেটে এই ব্যবসাটি শুরু করা যেতে পারে। তবে যেখানে লোক সংখা বেশি থাকে সেখানে এই ব্যবসাটি শুরু করা উচিত । এই ব্যবসায়ে জায়গার পরিমান কম হলে চলে।

 

সম্ভাব্য পূঁজি: এই ব্যবসাটি শুরু করার জন্য ৫০০০০০ টাকা থেকে ১৫০০০০০ টাকা পর্য়ন্ত পুঁজি বিনিয়োগ করা লাগতে পারে।

 

সুবিধা: কম্পিউটার ও বিভিন্ন কম্পিউটার সামগ্রী বিক্রির পাশাপাশি আপনি কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করতে পারেন। এই ব্যবসার মাধ্যমে একই সাথে দুইটিই পরিচালনা করা যায়। এছাড়া আপনি চাইলে এই ব্যবসার পাশাপাশি একটি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ সেন্টারও চালু করতে পারেন।

 

কিভাবে এই ব্যবসা শুরু করবেন: এই ব্যবসাটি করতে হলে আপনি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বড় বড় কোম্পানির সাথে পরার্মশ করতে পারেন। বিভিন্ন কম্পিউটার সামগ্রী যেমন- কম্পিউটার ক্যাচিং, মাদারবোর্ড, র‌্যাম, প্রসেসর, মাউস, কিবোর্ড, পাওয়ার ক্যাবল ইত্যাদি পাইকারী কিনে খুচরা বিক্রয় করে এই ব্যবসাটি পরিচালনা করা যায়।

 

কেন এই ব্যবসা শুরু করবেন: এই ব্যবসাযের চাহিদা দিনদিন বেড়েই চলেছে এবং এর সাথে সাথে গ্রাহকের সংখ্যাও বাড়ছে। এই ব্যবসাটি একটি ঝুঁকি মুক্ত ব্যবসা হৗযায় এই ব্যবসার প্রতি উদ্যোক্তারা এই ব্যবসার প্রতি ঝুকে পড়ছে।  বর্তমান আধুনিক যুগে বেশির ভাগ তরুণ উদ্যোক্তারা এই ব্যবসাটি শুরু করতে আগ্রহী । এই ব্যবসা করে আপনি সহজে লাভবান হতে পারেন।

 

বাজারজাত করণ: বিভিন্ন অফিস ও ব্যক্তিগত কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা এই ব্যবসার গ্রাহক। গ্রাহক তার নিজ প্রয়োজনে আপনার দোকান না শোরুমে আসবে। প্রচার  প্রচালনা চালানে বেশী কাস্টমার পাবেন।

 

যোগ্যতা: এই ব্যবসা শুরু করতে কম্পিউটার সম্পর্কে সাধারন প্রশিক্ষণই যথেষ্ট।

সম্ভাব্য লাভ: কম্পিউটার ও কম্পিউটার সামগ্রী বিক্রি ব্যবসাটির লাভ কম বেশি হয়ে থাকে।  তা র্নিভর করে বিভিন্ন ব্র্যান্ড ও চাহিদার  উপর। দেখাযায় একেক ব্র্যান্ডের মালামাল ও সামগ্রীর একেক দাম। এই ব্যবসায় ১০ থেকে ৬০ শতাংশ লাভ হয়ে থাকে।