ভাইবা ইন্টারভিউ বা মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতির A to Z

ভাইবা ইন্টারভিউ বা মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতির A to Z

ভাইবা ইন্টারভিউ বা মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতির A to Z

ভাইবা শুনলেই আমরা অনেকেই বেশ নড়েচড়ে বসি। ভাইবা ইন্টারভিউ অথবা মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে আমাদের অনেকেরই আতঙ্ক আছে। অনেক ভাল প্রস্ততি আছে, পড়াশোনা আছে কিন্তু ভাইবা বোর্ডের আতঙ্কে সব ঘুলিয়ে ফেলার উদাহরণ আছে অনেক।

মূলত চাকুরির জন্য প্রস্তুত এবং মৌখিক পরীক্ষাকে সহজে যেন মানুষ গ্রহণ করতে পারে তাই স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষা ক্ষেত্রে ভাইবা পরীক্ষা নেওয়া হয়।

এটি মূলত ভবিষৎতের জন্য আমাদের প্রস্তুত করা হয়। এরপরও অনেকেরই আতঙ্ক রয়ে যায়। ফলে চাকুরি ইন্টারভিউতে ভাল না করতে পারার কারণে স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে যায়।

একটু চেষ্টা করলে আমরা ভাইবা বা  ইন্টারভিউ ভয় কাটিয়ে উঠতে পারি। কিছু প্রস্তুতি আমাদের ভয় দূর করে ইন্টারভিউয়ের জন্য তৈরী হতে সাহায্য করবে। আমরা আজ এই বিষয়গুলি নিয়েই আলোচনা করবো।

চাকুরি এখন সোনার হরিণ। জনসংখ্যা বাড়ছে, শিক্ষার হার বাড়ছে, তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে চাকুরি প্রার্থীদের হার। ঢাকা শহরের স্বনামধন্য একটি প্রতিষ্ঠানের ৫০টি পদের জন্য প্রায় তিন হাজার প্রার্থী ইন্টারভিউয়ের জন্য উপস্থিত হয়। অর্থ্যাৎ একটি পদের জন্য ৬০ জন পরীক্ষার্ত্রী প্রতিযোগিতা করবেন।

এমন আরো অনেক উদাহরণ আছে, কোথাও কোথাও আরো বেশি। সারাদেশের চিত্রটি প্রায় এক। এবার তাহলে চিন্তা করে দেখুন প্রতিযোগিতা কত বেশি। আপনি শুধু যোগ্য হলেই হবে না, আপনাকে নিজের যোগ্যতা সকলের সামনে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার সক্ষমতাও থাকতে হবে।

ভাইবা ইন্টারভিউ কি?

শিক্ষার্থী বা চাকুরিপ্রার্থীর যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য যে আনুষ্ঠানিক সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় তাই মূলত ভাইবা বা ইন্টারভিউ। আমাদের দেশে সাধারণত সরাসরি ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনলাইনেও ইন্টারভিউ নেওয়া হয়।

সরাসরি ইন্টারভিউয়ের পাশাপাশি আরো অনেক ভাবেই ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। যেমন, টেলিফোন, স্কাইপ ইন্টারভিউ, প্যানেল ইন্টারভিউ ইত্যাদি।

বাংলাদেশে এখন শিক্ষার হার বেশ ভালো। ঘরে ঘরে শিক্ষিত ছেলেমেয়ে। যখন কোন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পায় সেখানে উল্লেখ থাকে কি কি শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগবে।

সুতরাং উপস্থিত চাকুরি প্রার্থীদের সকলের শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রায়ই কাছাকাছি এবং উক্ত পদের জন্য উপযুক্ত।

তাহলে ভিন্নতা কি?

অবশ্যই ভিন্নতা আছে। আপনি অনেক কিছু জানেন কিন্তু তার প্রকাশ করতে না পারলে অপর পক্ষের মানুষটি কোনদিনই আপনার জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা করতে পারবে না। আপনাকে অবশ্যই আত্মবিশ্বাসী হতে হবে, নিজেকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা শিখতে হবে।

তিন হাজার প্রতিযোগীর মধ্য থেকে কেন আপনিই সেরা, সেটি আপনাকেই প্রমান করতে হবে। নিজের যা কিছু জ্ঞান বা অর্জন তা প্রকাশ করার জন্য আপনি সময় পাবেন মাত্র ১০-১৫ মিনিট। তাই আপনার প্রস্তুতিও হতে হবে বিশেষ ভাবে।

অনেকেই চাকুরি না হলে প্রতিষ্ঠানের বদনাম করে, বা তারা পক্ষপাতিত্ত করেছেন বলে দাবি করেন। এই বিষয়গুলি একেবারে যে নেই, সে কথা বলবো না।

তবুও এই সব প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে অনেকেই এগিয়ে যাচ্ছেন, আপনাকেও এগিয়ে যেতে হবে। মনে রাখবেন কোন প্রতিষ্ঠানই তার কোন বিভাগকে মেধাশূণ্য অবস্থায় রাখবে না। আপনাকে সেই সুযোগটাই কাজে লাগাতে হবে।

জীবনে সফলতা কখনোই সহজে ধরা দেয় না। এর জন্য চাই পরিশ্রম, একাগ্রতা আর ধৈর্য্য। কোন ইন্টারভিউতে খারাপ করলে বা ভাল করেও চাকুরি না পেলে হতাশ হওয়া যাবে না।

শান্তভাবে পরিস্থিতিকে বুঝতে হবে, কি কি শিখলেন সেটি আরো একবার চিন্তা করতে হবে এবং সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। প্রতিটি মানুষই একবুক আশা নিয়েই চাকুরি পরীক্ষা দিতে যায়। তাই ব্যর্থ হলে খারাপ লাগাটা স্বাভাবিক, তবে এর পিছনে বেশি সময় নষ্ট না করে আবার নতুন উদ্যেমে এগিয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। লক্ষ্য স্থির করে এগিয়ে যান, সফলতা নিশ্চয় আসবে।

ভাইবা বা ইন্টারভিউয় বা চাকুরির পরীক্ষায় ভালো করার জন্য কি কি প্রস্ততি নেওয়া উচিত জেনে নেই

১। চাকুরির ক্ষেত্রে প্রতিটি ধাপ গুরুত্বপূর্ণ

আপনাকে ইন্টারভিয়ের জন্য যে ফোন দেওয়া হয় তখন থেকেই মূলত আপনার আচরণ লক্ষ্য করা হয়ে থাকে। তাই এই ফোনকে অবহেলা করবেন না।

উচ্চ পদের কেউ না ভেবে অপ্রীতিকর আচরণ করবেন না। যথাসম্ভব স্মার্টলি কিন্তু নম্রভাবে উত্তর দিবেন। কোন প্রশ্ন থাকলে বা কিছু বুঝতে না পারলে বিনীতভাবে আবার তার কাছে জিজ্ঞেস করবেন।

এমনও হতে পারে উচ্চ পদের কেউ আপনাকে প্রাথমিক ভাবে যাচাই করছেন, অথবা যিনি ফোন করছেন তাকে প্রতিযোগিদের ব্যবহার সম্পর্কে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ থাকতে পারে। সর্বপরি, সুন্দর ব্যবহার করলে আপনি নজরে আসতে পারবেন সহজেই।

২। শিক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ

আপনি, আমি যেহুতু জানি না প্রশ্নকর্তা কে এবং তিনি কি কি প্রশ্ন করবেন সুতরাং প্রস্তুতি নিতে হবে সার্বিক ভাবে। যে পদের জন্য আবেদন করেছেন সেই পদের সাথে সংযুক্ত বিষয় সম্পর্কে পড়াশোনা করতে পারেন।

সাধারণ জ্ঞান বিষয়টিও ভুলে যাবেন না। সাম্প্রতিক সময়ের আলোচিত বিশেষ ঘটনার বিষয়ে প্রায়ই প্রশ্ন করা হয় ইন্টারভিতে।

তাই আপনাকে এই বিষয়েও প্রস্তুতি নিতে হবে। প্রতিষ্ঠান তার জন্য চৌকশ লোক খুঁজবে এটাই স্বাভাবিক। শুধু পুথিঁগত বিদ্যা নয়, আপনার সার্বিক আচরণ, দৃষ্টিভঙ্গি এখানে গুরুত্বপূর্ণ।

৩। প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানুন

যে প্রতিষ্ঠানে আপনি ইন্টারভিউ দিতে যাবেন তার সম্পর্কে যথাসম্ভব জ্ঞান অর্জন করুন। আধুনিক অনলাইন পরিষেবায় জীবন এখন হাতের মুঠোয়। তাই সেই সুযোগকে কাজে লাগান। প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভাল জ্ঞান, আপনাকে এগিয়ে রাখবে অনেকটাই।

আরো পড়ুন – যোগ্যতা থাকা সত্বেও ইন্টারভিউর জন্য যে ৫ টি কারনে আপনাকে ডাকা না হতে পারে

৪। কোথায় ইন্টারভিউ দিতে যাবেন, অফিসটি কোথায় সেটি ভালো করে জেনে নিন।

যাওয়ার কি কি পথ আছে বা কিভাবে যাবেন সেই বিষয়ে পরিকল্পনা করুন। একই শহরে বা কাছাকাছি হলে ইন্টারভিউয়ের আগেই অফিসটি একদিন দেখে আসুন। তাহলে ইন্টারভিয়ের দিন কষ্ট কম হবে, অতিরিক্ত সময় ব্যয় হবে না। দূরে হলে গুগল ম্যাপ বা পরিচিত কারো সাহায্য নিয়ে জায়গাটি সম্পর্কে ধারণা নিন।

৫। সময় সম্পর্কে সচেতন হন

আপনাকে অবশ্যই সময়ের আগে পৌঁছাতে হবে। দেরী করে গেলে আপনার পক্ষে সম্পর্কে যে নেতিবাচক ধারণা হবে, সেটিকে কাটিয়ে ওঠা বেশ কঠিন হয়ে উঠতে পারে। তাই চেষ্টা করুন সময়ের আগে পৌঁছাতে। য

ত সময় লাগতে পারে বলে ধারণা করছেন তার চেয়ে বেশ আগেই রওনা দিন। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা জানিয়ে আসে না, বাড়তি প্রস্তুতি নেওয়া তাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

৬। পোশাক সম্পর্কে সচেতন হন

কথায় বলে, আগে দর্শনধারী পরে গুণবিচারি। কথাটি সত্য। আপনাকে জানতে হলে আপনার সাথে সময় কাটাতে হবে, কিন্তু প্রথমেই আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা হলে, পরিবেশটি অনুকুলে নিয়ে আসা আরো কঠিন হয়ে যায়।

তাই মানুষ যেন প্রথমেই নেতিবাচক ধারণা না করে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। আধুনিক তবে রুচিসম্মত পোশাক পরুন। যে পদের জন্য আবেদন করেছেন, সেই পদের জন্য কেমন পোশাক মানানসই সেটি বিবেচনা করে পোশাক পরুন।

ফরমাল পোশাক পরুন। ছেলেদের জন্য শার্ট, ফরমাল প্যান্ট বেশি গ্রহনযোগ্য। মেয়েরা শাড়ি বা থ্রিপিস পরতে পারেন। রঙের দিকেও মনোযোগি হন। অনেক উজ্জ্বল রং বা একদম ম্যাটম্যাটে রং না পরাই ভালো। সাজগোজ এবং চুলের দিকেও লক্ষ্য রাখবেন।

৭। ইন্টারভিউয়ের আগের দিন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুছিয়ে রাখুন

ইন্টারভিউ বোর্ডে কতজন থাকবে আপনি জানেন না তাই আপনার সিভির কযেক কপি সাথে নিতে পারেন। কাগজ আর কলম নিতে ভুলে যাবেন না। কোথাও সাক্ষর করার জন্য আপনি অন্য কারো কাছে কলম চাইলে আপনি ঠিক গোছানো না, সেটিই প্রকাশ পায়।

৮। ঢোকার আগে এবং বসার আগে অবশ্যই অনুমতি নিন

মিষ্টি হেসে সালাম বা শুভেচ্ছা দিন। নিজেকে স্বাভাবিক রাখুন। মূল ইন্টারভিউ শুরুর আগে সাধারণত কেমন আছেন বা আবহাওয়া সম্পর্কে কথা বলতে পারে। সাবলীল ভাবেই সেই আলোচনায় অংশগ্রহণ করুন। প্রতিটি উত্তর গুছিয়ে সুন্দর ভাবে বলার চেষ্টা করুন।

৯। ভয় পাবেন না

আপনি সব জানেন বা জানবেন এমন নয়। তাই কোন উত্তর না জানলে ঘাবড়ে যাবেন না। মাথা ঠান্ডা রাখুন। উত্তর না জানলে বিনয়ের সাথে সেটি জানান, ভ’ল উত্তর দিবেন না।

সরাসরি সাক্ষাৎকারে আপনার শুধু জ্ঞান নয়, সার্বিক বিষয়ে লক্ষ্য করা হয়। ভুল উত্তর দিলে আপনাকে অবিশস্ত মনে হতে পারে। না-জানা কোন অন্যায় নয়।

অনেক প্রশ্নকর্তা কোন উত্তর না পারা পর্যন্ত প্রশ্ন করতেই থাকেন। এটি একটি টেকনিক। সুতরাং কোন কিছু না জানলে ভয় পাবেন না।

১০। কোম্পানি সম্পর্কে প্রশ্ন করুন

প্রায়ই ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রার্থীকে প্রশ্ন করার সুযোগ দেওয়া হয়। অনেকেই বলেন, আমার কোন প্রশ্ন নাই। এটি সঠিক না। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান ভাবতে পারে আপনার কাছে চাকুরিটিই বড়, প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আপনার আগ্রহ কম। তাই কোম্পানির জন্য প্রশ্ন করার সুযোগ থাকলে অবশ্যই প্রশ্ন করবেন।

কি কি প্রশ্ন করবেন সেই বিষয়ে পূর্বেই ভেবে রাখবেন। প্রশ্নগুলোতে যেন প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আপনার আগ্রহ প্রকাশ পায়। উল্লেখ্য, কোনভাবেই পূর্বে যেখানে কাজ করতেন বা এখন করছেন সেই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করবেন না।

১১। আত্নবিশ্বাসী হন

নিজের ওপর আস্থা থাকা জরুরি। আপনি যদি নিজেই নিজেকে বিশ্বাস করতে না পারেন তবে প্রশ্ন করুন নিজেকে, অন্য কেউ কেন আপনার ওপর বিশ্বাস রাখবে?

আপনি নিজেকে যত বেশি আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে পারবেন, অন্যের কাছে আপনার গ্রহণযোগ্যতা তত বাড়বে।

প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর হাসিমুখে দিন। স্বাভাবিক ভাবেই আমরা হাসি মুখ দেখতে পছন্দ করি। সুতরাং হাসিমুখ আপনার সম্পূর্ণ ইন্টারভিউতে ইাতবাচক প্রভাব ফেলবে।

১২। ধন্যবাদ জানাতে ভুলবেন না

ইন্টারভিউ শেষে ধন্যবাদ জানতে ভুলে যাবেন না। ইন্টারভিউ শেষে অবশ্যই ধন্যবাদ জানাবেন আপনাকে ইন্টারভিউ দেওয়ার সুযোগ দেওয়ার জন্য। চাকুরি না হলেও আপনি তাদের ’থ্যাংকস মেইল’ দিতে পারেন।

আমাদের দেশে এধরনের মেইল দেওয়ার প্রচলন নাই। তবে এটির ইতিবাচক প্রভাব আছে। পরবর্তীতে কোন সুযোগ সৃষ্টি হলে প্রতিষ্ঠান নিজেই আপনাকে জানাতে পারে।

সোনার হরিণ চাকুরির জন্য মানুষ আজ পাগল। চাহিদার তুলনায় সুযোগ অনেক কম। পুরানো বেকার মানুষ যেখানে চাকরি পাচ্ছে না আর প্রতিদিনই বাড়ছে প্রার্থীর সংখ্যা। সুতরাং সবসময়ই চাহিদা লেগেই আছে।

তীব্র চাহিদার এই বাজরে সফল হতে গেলে আপনাকে অবশ্যই বিশেষ হতে হবে। কেন উক্ত পদের জন্য আপনিই উপযুক্ত, কেন আপনিই সেরার সেরা, সেটি বোঝানোর জন্য আপনার হাতে থাকবে মাত্র কিছু সময়।

সেই সময়ের মধ্যেই আপনাকে প্রমাণ করতে হবে আপনার যোগ্যতা। মূলত সরাসরি সাক্ষাৎকারের ক্ষেত্রে জ্ঞানের পাশাপাশি আপনার ব্যক্তিত্ব যাচাই বাছাই করা হয়। তাই ছোট ছোট বিষয়ও এক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি কিভাবে নিজেকে উপস্থাপন করছেন তা বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করা হয়। চাকুরি হওয়া বা না হওয়া নির্ভর করে ইন্টারভিউয়ের ওপর।

আপনার ইন্টারভিউতে পারফরম্যান্স কেমন, তার উপরেই নির্ভর করছে চাকুরি পাওয়া।

ইন্টারভিউ দেওয়ার সময় ছোট ছোট কিছু ভুলের কারণে, আপনার স্বপ্নের চাকুরিটি হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে। তাই প্রস্ততি নিতে হবে সচেতন ভাবে। একটু সর্তক ভাবে প্রস্তুতি নিলে আপনার স্বপ্নপূরণ কিংবা সফলতা নিশ্চয় ধরা দিবে আপনার কাছে। ভিজিট করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল – Bangla Preneur YouTube Channel