একক ও দলগত বা যৌথ এন্ট্রাপ্রেনিউর শিপের বৈশিষ্ট্য
একজন এন্ট্রাপ্রেনিউর তার কাজে অত্যান্ত দৃড়চেতা ও আত্মবিশ্বাসী। পরিবর্তন প্রত্যাশায় ঝুঁকি নিতে পিছ পা হয় না। উদ্যোগী ব্যক্তি কোথাও বা নিদ্দৃষ্ট কোন এলাকায় প্রথম নতুন কোন ব্যবসা বা শিল্প স্থাপন কাজ শুরু করেন তাহলে তাকে এন্ট্রাপ্রেনিউর বলা হয়।
এনট্রাপ্রেনিউরশীপ (ক্ষুদ্র ব্যবসা ও শিল্পবানিজ্য উদ্দ্যোক্তা উন্নয়ন ধারণা)
-ব্যক্তি নিজেই উদ্দোক্তা ও এর মালিক
-লাভ বা লোকসান এর ভাগীদার
-ব্যবস্থাপনা, পরিচালনা ও বাজারজাত করণ এর দায় নিজেই।
-লেখা পড়া ও হিসাব নিকাশের দায়িত্ব একার
-নিজস্ব পুঁিজ নির্ভর
-মুনাফা অর্জনের দিকে ঝোঁক বেশী
-মধ্যসত্বভোগী থাকে ন্
– ব্যক্তির জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি পায়
-ব্যবসায়ে ব্যক্তি প্রতিযোগিতার প্রসার ঘটে
-নিজের কাছে নিজের জবাব দিহীতা।
-দলগত বা যৌথ এন্ট্রাপ্রেনিউরশীপ:-
-দলগত বা যৌথ কাজের প্রসার ঘটে
-জানা বা দক্ষতা আছে এমন কাছ গুলি অগ্রাধিকার পায়
-লেখাপড়া জানে না এমন ব্যক্তি দলগত এন্ট্রাপ্রেনিউরে অংশগ্রহণ করতে পারে।
-দলের মধ্যে লেখাপড়া ও হিসাব নিকাশে অভিজ্ঞ ব্যক্তি লেখাপড়া ও হিসাব নিকাশের কাজে দায়িত্ব নিতে পারে।
-লাভ লোকসানও ভাল মন্দ দলের উপর বর্তায়
-ব্যক্তিগত পুঁিজ ছাড়াও অংশগ্রহণের সুযোগ থাকে।
-পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময়ের সুযোগ ঘটে
-আর্থিক সহায়তার জন্য অন্যের প্রয়োজন হয় (ব্যাংক, এনজিও, ব্যক্তি)
-একে অপরের সেবা দান ও মুনাফা অর্জন দুটিই সম্ভব
-নতুনত্বের প্রসার ঘটে
দারিদ্র বিমোচনের ক্ষেত্রে দরিদ্র লোকদের অর্থ উপার্জনের কাজে যত অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাবে অর্থনীতির চাকা তত সচল হবে। এ ক্ষেত্রে একক ও দলগত উভয় ধরনের এন্ট্রাপ্রেনিউরের বিকাশ প্রয়োজন।